২১ শে ফেব্রুয়ারি প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ভাষা দিবস হিসেবে পালিত হয়। এই দিনটি মুখ্যত ভাষাগত বৈচিত্র্য এবং ভাষা সংরক্ষণের গুরুত্ব উল্লেখ করে পালিত হয়। এই দিনটি আন্তর্জাতিক মানে এবং বিভিন্ন দেশে মাতৃভাষার গুরুত্ব উপস্থাপনের লক্ষ্যে পালিত হয়।
ভাষা দিবসের উদ্দেশ্য হ'ল ভাষা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে মান দিয়ে সমাজের একতা এবং সমন্বয় বৃদ্ধি করা। এটি বিশ্বের পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে ভাষার বিচরণ ও উন্নতির জন্য একটি প্রতিষ্ঠানের রূপে কাজ করে। ভাষা দিবস আমাদের মনে জাগিয়ে তোলে যে সমস্ত ভাষা ও ভাষার ব্যক্তিগত অনুভূতি এবং মান্যতা উপযোগী। এ দিনে ভাষার ঐতিহাসিক প্রাসঙ্গিকতা, ভাষার অধিকার এবং ভাষার সংরক্ষণ ও বিকাশের জন্য আন্তর্জাতিক সম্মেলন, সেমিনার, ও অন্যান্য কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।
এই দিনের উপলক্ষে, ভাষার মূল্য ও গুরুত্ব উপস্থাপনের জন্য বিভিন্ন সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক ও শিক্ষার আয়োজন হয়। ভাষা দিবসের এই উপলক্ষে বিভিন্ন দেশে ভাষা সংরক্ষণের ও উন্নতির উদ্দেশ্যে প্রতিবছর নানা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
সারাবিশ্বের মানুষের মধ্যে ভাষার সংরক্ষণ এবং গভীর সংযোগের উপর মনোনিবেশ বৃদ্ধি করা হয় ভাষা দিবসে। এ দিনে মানুষের ভাষার সম্পর্কে বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের উদ্দীপনা বৃদ্ধি করা হয়।
এই দিনটি ভাষার গুরুত্ব ও প্রচারের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি ভাষার ঐতিহাসিক গৌরব এবং ভাষা সংরক্ষণের প্রচেষ্টা সাধারের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়।
ভাষা দিবসের উদ্দেশ্য হলো ভাষার প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধি করা, ভাষার ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক প্রসার সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা উন্নত করা, এবং ভাষা সংরক্ষণ ও উন্নতির দিকে মানুষের আগ্রহ উত্তেজনা দেওয়া। এটি আন্তর্জাতিকভাবে ভাষার ঐতিহাসিক গুরুত্ব বুঝাতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন ভাষার সাংস্কৃতিক পরিচয় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে মানবতার অংশ হিসাবে কাজ করে।
এই দিনে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়, যেমন ভাষা উন্নতি ও সংরক্ষণের ক্ষেত্রে আলোচনা সম্মেলন, মুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভাষা প্রতিযোগিতা, ভাষা সংস্করণ ও অনুবাদ প্রতিযোগিতা, ভাষায় লেখা ও অনুভূতির উৎসব, ভাষার ইতিহাস ও সংস্কৃতি নিয়ে সাক্ষাত্কার ও প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম ইত্যাদি।
ভাষা দিবসের আলোচ্য বিষয়গুলির মধ্যে ভাষার গুরুত্ব, ভাষার সংরক্ষণ, ভাষার বিভিন্ন দিক, ভাষায় সাহিত্যিক সৃষ্টি এবং ভাষার বিভিন্ন প্রযুক্তির অবদান উল্লেখযোগ্য।
ভাষা দিবস বিশেষভাবে ভাষাবিদের, সাহিত্যিকরা, অনুবাদকের, ভাষা পরিচালকের এবং ভাষার উন্নতি ও সংরক্ষণে আগ্রহী সকল ব্যক্তিদের জন্য গৌরবময় একটি দিন। এটি ভাষার প্রেম এবং গৌরব উত্তেজনার উৎসব। এটি ভাষার ভাবনা, সাহিত্যিক সৃষ্টি, ও ভাষায় সামাজিক পরিবর্তনের উদ্দীপক।